Shahriar Alam

সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দান-অনুদান

এডিপি, জেলা পরিষদ, বিশেষ তহবিল হতে প্রতিবছরই আলহাজ মো. শাহরিয়ার আলম, এমপি বিভিন্ন সামাজিক, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিয়মিতভাবে বরাদ্দ প্রদান করেন। নিম্নে বরাদ্দকৃত উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা তুলে ধরা হলো :

ক্রমিক প্রকল্পের নাম বরাদ্দ অর্থবছর
আড়ানী চক সিংগা জামে মসজিদের উন্নয়ন ৩০,০০,০০০ ২০১৮-২০১৯
আড়ানী ক্ষেপা বাবার আশ্রমে কেন্দ্রীয় শ্মশানঘাট নির্মাণ ১০,০২,০০০ ২০১৭-২০১৮
আড়ানী দাখিল মাদরাসা উন্নয়ন। ১,০০,০০০/- ২০০৯-২০১০
চক সিংড়া জামে মসজিদ উন্নয়ন পূর্ব। ১,০০,০০০/- ২০০৯-২০১০
রুস্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয় শহীদ মিনার নির্মাণ। ১,০০,০০০/- ২০০৯-২০১০
হাজীপাড়া জামে মসজিদ উন্নয়ন। ৬৫,০০০/- ২০০৯-২০১০
রুস্তমপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ। ৫০,০০০/- ২০১০-২০১১
আড়ানী কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ ১০০,০০০/- ২০১০-২০১১
আড়ানী কালীমন্দির ৫০,০০০/- ২০১০-২০১১
১০ গোচর উত্তরপাড়া জামে মসজিদ ৫০,০০০/- ২০১০-২০১১
১১ আড়ানী মনোমোহনী উচ্চ বিদ্যালয়ের গেট ও শহীদ মিনার নির্মাণ। ৫০০,০০০/- ২০১২-২০১৩
১২ রুস্তমপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে টয়লেট, বাউন্ডারি প্রাচীর এবং শহীদ মিনার নির্মাণ। ৬০০,০০০/- ২০১২-২০১৩
১৩ চক সিংগা হতে ঋষিপাড়া পর্যন্ত নদীর ধারের রাস্তার প্রটেকশন ওয়ালসহ ভাঙন ভরাট। ৫০০,০০০/- ২০১৪-২০১৫
১৪ আড়ানী চক সিংগা মধ্যপাড়া জামে মসজিদ উন্নয়ন। ৬০০,০০০/- ২০১৭-২০১৮
‘বাঘা জাদুঘর’ ও পশু হাসপাতাল নির্মাণ

ঐতিহাসিকভাবেই বাঘা প্রতœতাত্ত্বিক নির্দশনে সমৃদ্ধ। বাঘা উপজেলা উত্তরবঙ্গের এক প্রাচীনতম নগরী। এখানে রয়েছে ঐতিহাসিক ‘শাহি মসজিদ’, যার শিলালিপি ও কারুকাজ ভ্রমণপ্রেমী মানুষদের আকৃষ্ট করে। আনুমানিক ১৫২৩-১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে (হিজরি ৯৩০) হোসেন শাহর পুত্র নুসরাত শাহ মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটি প্রতিকৃতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পঞ্চাশ টাকার নোটে শোভা পাচ্ছে। এখানে আরও রয়েছে অসংখ্য শাহ সুফিদের পবিত্র মাজার শরিফ। এছাড়া এখানে আরও অনেক প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে। এসব বিবেচনায় আউলিয়া-দরবেশের পুণ্যভূমি বাঘা উপজেলা সদরে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন একটি জাদুঘর নির্মিত হয়েছে, যা বাঘা জাদুঘর নামে পরিচিত। এ ছাড়া বাঘা উপজেলায় একটি পশু হাসপাতালও নির্মাণ করা হয়েছে।

প্রত্যেক গৃহহীন পাচ্ছে বাড়ি!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধীকার আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় যাদেও জমি আছে কিন্তু ঘর তৈরির সামর্থ নেই এমন গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। চারঘাট-বাঘার সাংসদ ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মো: শাহ্রিয়ার আলম, এমপির বিশেষ প্রচেষ্টায় এই প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে বাঘায় ৪০০ এবং চারঘাটে ৪০০ গৃহহীন পরিবারকে একটি করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী চারঘাট এবং বাঘাতে নির্মাণকৃত ঘর বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছেন। তার বিশেষ প্রচেষ্টায় দ্বিতীয় দফায় চারঘাট ও বাঘা উপজেলার সকল গৃহহীন পরিবার যেযন ঘর পান তার জন্য তালিকা চুড়ান্ত করে প্রকল্প অফিসে পাঠানো হয়েছে। ২০১৯ সালের মধ্যে ‘জমি আছে ঘর নাই’ এমন সকল মানুষ ঘর পাবেন এবং ২০২১ সালের মধ্যে যাদের ‘জমিও নাই, ঘরও নাই’ তাদেরও বাড়ি করে দেওয়া হবে। পাকুড়িয়া ইউনিয়নে ১০০ গৃহহীন পাচ্ছেণ বাড়ি।